ফিকহ শাস্ত্রের পন্ডিতকে ফকীহ বলে।
ইসলামের প্রাথমিক যুগে ফিকহ ও ফকীহগণের মর্যাদা ছিল আকাশচুম্বী। সাহাবীগণের মধ্যে যারা ফকীহ ছিলেন, তাদের কাছে অন্যান্য সাহাবী ও তাবিঈগণ ফতওয়া জিজ্ঞাসা করতেন এবং সেই ফতওয়া অনুসারে আমল করতেন। পর্যায়ক্রমে এই ফিকহীর ধারা বিস্তার লাভ করে।
মুসলিমদের মধ্যে কিছু লোককে ফকীহ হওয়ার তাগিদ দিয়ে আল্লাহ বলেন,
فَلَوْلَا نَفَرَ مِنْ كُلِّ فِرْقَةٍ مِنْهُمْ طَائِفَةٌ لِيَتَفَقَّهُوا فِي الدِّينِ وَلِيُنْذِرُوا قَوْمَهُمْ إِذَا رَجَعُوا إِلَيْهِمْ لَعَلَّهُمْ يَحْذَرُونَ.
-তাদের (মুসলিমদের) প্রত্যেক গোত্র থেকে একদল লোক কেন (রাসূলের সঙ্গে) বের হয় না? যাতে তারা দীনের সঠিক বুঝ লাভ করতে পারে এবং ফিরে এসে নিজ গোত্রের লোকদের সতর্ক করতে পারে, যাতে তারা সতর্ক হয়। (সূরা তাওবাহ, আয়াত-১২২)।
কুরআন-সুন্নাহ থেকে মানুষের জীবনবিধানের খুঁটিনাটি সকল ধারা-উপধারা বের করে আনার নামই হলো ইলমুল ফিকহ।
![]() |
ফকীহ |
ইসলামের প্রাথমিক যুগে ফিকহ ও ফকীহগণের মর্যাদা ছিল আকাশচুম্বী। সাহাবীগণের মধ্যে যারা ফকীহ ছিলেন, তাদের কাছে অন্যান্য সাহাবী ও তাবিঈগণ ফতওয়া জিজ্ঞাসা করতেন এবং সেই ফতওয়া অনুসারে আমল করতেন। পর্যায়ক্রমে এই ফিকহীর ধারা বিস্তার লাভ করে।
মুসলিমদের মধ্যে কিছু লোককে ফকীহ হওয়ার তাগিদ দিয়ে আল্লাহ বলেন,
فَلَوْلَا نَفَرَ مِنْ كُلِّ فِرْقَةٍ مِنْهُمْ طَائِفَةٌ لِيَتَفَقَّهُوا فِي الدِّينِ وَلِيُنْذِرُوا قَوْمَهُمْ إِذَا رَجَعُوا إِلَيْهِمْ لَعَلَّهُمْ يَحْذَرُونَ.
-তাদের (মুসলিমদের) প্রত্যেক গোত্র থেকে একদল লোক কেন (রাসূলের সঙ্গে) বের হয় না? যাতে তারা দীনের সঠিক বুঝ লাভ করতে পারে এবং ফিরে এসে নিজ গোত্রের লোকদের সতর্ক করতে পারে, যাতে তারা সতর্ক হয়। (সূরা তাওবাহ, আয়াত-১২২)।